পুজোর আগে শেষ রবিবার, দোকানদারের মুখে ফুটে উঠল হাসি

ডিজি বাংলা ৭ অক্টোবর: গত এক সপ্তাহ ধরে প্রতি সন্ধ্যাতেই আকাশে মেঘ করে আসছে। তারপরেই কখনো রিমঝিম বৃষ্টি কখনো বা মুষলধারে। দোকানদারদের মুখ ভার। বেচাকেনা নেই। অথচ নাকের ডগায় পুজো। এভাবে চলতে থাকলে কিভাবে পরিশোধ হবে মহাজনের দেনা? এমনটা ভাবনার মাঝে রবিবার দোকানদারদের মুখে ফুটে উঠল হাসি। দুপুর থেকেই ক্রেতার ঢল নামলো শহরজুড়ে। ফুটের দোকান থেকে শপিং মল সর্বত্রই খরিদ্দারের ভিড়ে জমজমাট। শহরের নামকরা কয়েকটি শপিংমলের সামনে গিয়ে দেখা গেল ভিতরে তিল ধারণের জায়গা নেই। রাস্তার ভীড় সামলাতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করতে হয়েছে জেলা পুলিশ প্রশাসনের তরফ থেকে। শুধু জেলা সদর নয়,জেলার সর্বত্রই একইরকম পরিস্থিতি। করিমপুর, চাপড়া বাজারে দেখা গেল মানুষের ঢল। আট থেকে আশি সকলেই পুজোর কেনাকাটায় ব্যস্ত। দেবগ্রাম,বেথুয়াডহরী, নবদ্বীপ,শান্তিপুর,রানাঘাট,চাকদা প্রতিটি বাজারে একই অবস্থা। আর জি কর হাসপাতালের ঘটনা,জুনিয়র ডাক্তারদের কর্ম বিরতি এবং আন্দোলন,জাস্টিস ফর আর জি কর সবকিছুই বাংলার আপামর জনসাধারণ এই পাঁচ দিনের জন্য সরিয়ে রেখে আপাতত আনন্দে মেতে উঠেছে।